Finance নিয়ে ক্ষুদ্র ধারনা। Finance কেন পড়ব – ফিন্যান্স নিয়ে পড়ে ক্যারিয়ার কি। বর্তমানে ব্যবসায় arena খুব competitive । আর তাই Finance খুব দ্রুত চাহিদামূলক বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে । প্রায় সকল প্রতিষ্ঠানে এর দরকার বাধ্যতামূলক । Finance নিয়ে খুব ভাল career করা যায় । NU তে finance এর seat সবচেয়ে কম । যারা এটাতে পড়বেন তারা mathematical term এ খুব ভাল থাকে । finance মানি অর্থায়ন। এই কোর্স এ অর্থের সাথে সম্পর্কযুক্ত সকল কিছু বিস্তারিত পড়ানো হয়।
Finance হলো একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রাণ । এটা ছাড়া অচল :)। professional life এটা আপনাকে মজবুত স্থানে যেতে সাহায্য করবে কারন finance এ আপনি জানবেন গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়ের মূলবোধ/নীতি, accounting এর students দের অনুপ্রানিত করার systems। তাছাড়া জানতে পাবেন কিভাবে তথ্য প্রযুক্তি, management, marketing & operations এর অর্থায়নের তীব্রতা আপনাকে & প্রতিষ্ঠানকে professionally সাহায্য করবে ।
Finance আপনাকে তথ্য প্রযুক্তি & ব্যবসা Arena গতিশীলতার সাথে পরিচয় করিয়ে দিবে যাতে করে প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব নিজেকে তুলে ধরতে পারের। overall বলতে গেলে Finance নিয়ে নিজেকে তুলে ধরা অনেকটাই সহজ তাই ভাল result, academic performance, good communication with teachers, out knowledge about Finance sector থাকা খুব গুরুত্বপূর্ন ।
Job prospects and fields :
সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক ও নন-ব্যাংক, বাংলাদেশ ব্যাংক, দেশি-বিদেশি বেসরকারি কম্পানি ও মাল্টিন্যাশনাল কম্পানিতে ফিন্যান্স বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের জন্য চাকরির বেশ বড় বাজার রয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, স্টক এক্সচেঞ্জ, ইনভেস্টমেন্ট কম্পানি, শেয়ার ব্রোকারেজ কম্পানি, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কম্পানিতে চাকরির সুযোগ রয়েছে ফিন্যান্স থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীদের। ইন্স্যুরেন্স কম্পানিতেও আছে ফিন্যান্স বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের জন্য কাজের সুযোগ।
বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ক্যাডার হিসেবে কাস্টমস কিংবা ট্যাক্স অফিসারের পদে যোগ দিতে পারবেন। আবার বিসিএস বা নিবন্ধন পরীক্ষার মাধ্যমে যোগ দিতে পারেন সরকারি-বেসরকারি কলেজে শিক্ষকতা পেশায়। তবে শুধু বিবিএ-এমবিএ করে দেশের বাইরের চাকরির বাজারে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বেশ কঠিন।
Core Topics :
বিদেশি স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘ফিন্যান্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট’ বা ‘ইন্স্যুরেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট’ কোর্স করলে দেশে-বিদেশে আর্থিক খাতের চাকরির বাজারে বাড়তি সুবিধা পাওয়া যেতে পারে। বাংলাদেশে প্রায় প্রতিটি স্বনামধন্য আর্থিক কম্পানিতে ‘ফিন্যানশিয়াল রিস্ক ম্যানেজমেন্ট’ খাতে দক্ষ লোকের প্রচুর চাহিদা রয়েছে।
CHARTERED FINANCIAL ANALYSTS ( CFA ) :
চার্টার্ড ফিন্যানশিয়াল অ্যানালিস্ট (সিএফএ) কোর্সটি সিএফএ ইনস্টিটিউটের অধীনে নিবন্ধিত হয়ে সম্পন্ন করলে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট কম্পানিতে কাজের সুযোগ বাড়বে। বাংলাদেশে ওদের পরীক্ষাকেন্দ্রের মাধ্যমে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া যায়। এ ছাড়া সিএ, আইসিএমএ কোর্সগুলোরও চাকরির বাজারে বিশেষ চাহিদা রয়েছে। প্রফেশনাল কোর্স করতে গিয়ে ক্যারিয়ার দুই-তিন বছর পরে শুরু হলেও হতাশ হওয়ার কিছু নেই। কারণ প্রফেশনাল ডিগ্রি শেষ করার পর ক্যারিয়ারের শুরুতে যেকোনো প্রতিষ্ঠানে উচ্চপদে যোগদানের সুযোগ তৈরি হয়।
- 1) FINANCE ANALYSTS
- 2) FINANCIAL ADVISOR
- 3) FINANCE DIRECTOR
- 4) FINANCE MANAGERS
- 5) TAX MANAGERS
- 6) INVESTMENT OFFICERS/ANALYSTS
- 7) Portfolio Manager etc
সিএফএ বা চার্টার্ড ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালিস্ট নামের এ কোর্সটির জনপ্রিয়তা আর গ্রহণযোগ্যতা এখন তুঙ্গে। যুক্তরাষ্ট্রের সিএফএ ইনস্টিটিউট পরিচালিত এ কোর্সটির বিশেষত্ব হলো, এখানে চিরাচরিত এমবিএর মতো অনেক বিষয় না শিখিয়ে বরং বর্তমান যুগোপযোগী বিষয়গুলোর ওপর জোর দেওয়া হয়। বিশেষ করে ব্যবহারিক ও মৌলিক বিনিয়োগের বিভিন্ন খুঁটিনাটি বিষয় রয়েছে এ কোর্সের আওতায়। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো, সিএফএ প্রোগ্রামটি এমনভাবে সাজানো হয়েছে, যাতে করে কোনো ব্যক্তি পূর্ণকালীন চাকরি করেও অনায়াসে অনলাইনে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারেন।
CFA Exam system Preview :
সিএফএ ডিগ্রি অর্জনের জন্য মোট তিনটি ধাপে পরীক্ষা দিতে হয়। প্রথম পরীক্ষাটি জুন ও ডিসেম্বরে, আর দ্বিতীয় ও শেষের পরীক্ষা হয় জুনে। এটি ইনভেস্টমেন্ট বা ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজমেন্টের উপর একটি সার্টিফিকেশন। এর তিনটি পর্যায় রয়েছে- লেভেল ওয়ান, লেভেল টু এবং লেভেল থ্রি। এটি তিন বছরের একটি কোর্স। এর টপিকগুলো বিনিয়োগের সঙ্গে সম্পৃক্ত। যেমন ইকোনোমিকস, কর্পোরেট ফাইন্যান্স, ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালাইসিস, ইক্যুইটি ভ্যালুয়েশন, ফিক্সড ইনকাম, বন্ড ভ্যালুয়েশন, ডেরিভেটিভস এবং পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি। তিনটি লেভেলেই এই বিষয়গুলো পড়ানো হয়।প্রতি লেভেলেই ৬ঘন্টার পরীক্ষা।
Exam Question pattern :
- লেভেল ওয়ানে মাল্টিপল প্রশ্ন ।
- লেভেল টু তে ওনারেবল আইটেম সেট, এটিও মাল্টিপল প্রশ্ন যেমন একটি প্রবন্ধ থাকে তার থেকে উত্তর দিতে হয়।
- লেভেল থ্রিতে লিখিত ও মাল্টিপল চয়েজ দুটিই থাকে। প্রথম লেভেলে বেসিক বিষয়গুলো পড়ানো হয় (অর্থনীতি, ফাইন্যান্স এবং অ্যানালাইসিস)। পরের দিকে অ্যাসেট ভ্যালুয়েশন,পোর্টফলিও ম্যানেজমেন্ট এগুলোর দিকে নজর দেয়।
Eligibility :
যোগ্যতা হলো তার একটি অনার্স ডিগ্রী থাকতে হবে অথবা অনার্স চতুর্থ বর্ষের ছাত্র-ছাত্রী হতে হবে। কিন্তু লেভেল ওয়ান পাশ করার আগে আপনাকে অনার্স শেষ করতে হবে। অন্যদিকে সবগুলো লেভেল শেষ করার পর সনদের জন্য সংশ্লিষ্ট খাতে চার বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা হলো এই ডিগ্রীটি অনেক কঠিন।
বিশ্বের ইতিহাস বলে যতজন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে তার মধ্যে প্রতি ৫ জনে এক জন পাশ করে। যারা পাশ করতে পারে তারা আবার প্রফেশনাল জীবনে অনেক ভালো করছে।বলা হয় প্রতিটি লেভেলের জন্য ৩০০ থেকে ৩৫০ ঘন্টা পড়তে হয়। প্রতিটি পরীক্ষা হয় ৬ ঘন্টাব্যাপী। চার বছরের স্নাতক ডিগ্রিধারী যে কেউই এ কোর্সের জন্য নিবন্ধন করতে ও পরীক্ষা দিতে পারবেন।
কেউ বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষে থাকাকালীনও নিবন্ধন করতে পারবেন, তবে দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার আগে তাঁকে অবশ্যই স্নাতক পাস করতে হবে। চার বছরের পূর্ণ কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন ব্যক্তিরাও এ ডিগ্রির জন্য নিবন্ধন করতে পারেন। সিএফএ কোর্সে নিবন্ধন, পরীক্ষা ও আনুষঙ্গিক ফি বাবদ খরচ হবে এককালীন এক হাজার ১২৫ থেকে এক হাজার ৪৭০ ডলার। অবশ্য কোর্সের উপকরণ আর অন্য কিছু বিষয় সাপেক্ষে এ খরচ কমবেশি হতে পারে। বাংলাদেশে সিএফএর পরীক্ষা হয় ব্রিটিশ কাউন্সিলে।
Career and skills :
সিএফএ করলেই ক্যারিয়ার দাঁড়াবে না। ক্যারিয়ারের জন্য প্রয়োজন সার্টিফিকেট, কঠিন পরিশ্রম, কমিউনিকেশন স্কিলস। ফাইন্যান্সিয়াল বাজারের জন্য সিএফএ অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ডিগ্রী। বাংলাদেশে এই পেশাটি অনেক নতুন। বাংলাদেশ থেকে একদম শুরুর দিকে বছরে একজন দুইজন লোক পরীক্ষা দিতো। এখন ৩০০ থেকে ৪০০ ক্যান্ডিডেট পরীক্ষা দেয়। বাংলাদেশে যারা সিএফএ হয়েছে বেশির ভাগই অনেক কম বয়সী।
অথচ এরই মধ্যে তাদের অনেকে প্রতিষ্ঠানের প্রধান বা সিনিয়র অবস্থানে দায়িত্ব পালন করছেন। সবাই ভালো করছেন। বাংলাদেশে যে সংখ্যক সিএফএ প্রয়োজন, তার তুলনায় অনেক কম আছে। সব মিলিয়ে এর ভবিষ্যত অনেক ভালো। পরীক্ষার দিনক্ষণ ঠিক করে সিএফএ ইনস্টিটিউট। বিশ্বের সব কেন্দ্রে পরীক্ষা হয় সাধারণত একই দিনে।
এই ডিগ্রিটি ১৯৬০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হয়েছিল। এখন বিশ্বের ১০০টির বেশি দেশে লোকজন পরীক্ষা দেয়। বিশ্বের ৭০টি দেশে সিএফএ সোসাইটি আছে। ১ লাখ ৩০ হাজার সিএফএ চার্টারহোল্ডার আছেন। সিঙ্গাপুরে এদের সংখ্যা ৫ থেকে ৬ হাজার এবং হংকং এ ৭ থেকে ৮ হাজার। যে দেশে অর্থনৈতি বাজার অনেক বড়, সে দেশে সিএফএ’র সংখ্যাটা তত বেশি।
বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য ঢুঁ মারতে পারেন সিএফএ ইনস্টিটিউটের ওয়েবসাইটে-
Link : https://www.cfainstitute.org/Pages/index.aspx