এবং কথার আরণ্যকে কৃষাণীর অর্গানিক হাত
রুয়ে দিচ্ছে বীজের নিবিষ্ট বৃত্তান্ত।
মাটির সংবেদনশীলতায় সেখানে জন্ম নিচ্ছে আমরুল ফুল ও উপশমী ফসলের টোটকা।
বিন্যস্ত শ্রমের বিনিয়োগ- আকৃষ্ট করছে কৃষিজাত শব্দদেরও;
অতঃপর নিরবিচ্ছিন্ন টুংটাং ও সব্জী বিষয়ক স্বাদের হেঁসেলী কথায় তা দিচ্ছে নগরমানুষ।
তামাদি ঋতুর তালবাহানা নয়,হেমন্ত’র পর শীতার্ত প্রান্তরে ফুলকপি ফুল ফুটলেই হলো;
তখন ঘাস আর শালগমের বনজুড়ে আমরা-
সংশ্লিষ্ট ঘাম দিয়ে লিখে যাবো অর্থকরী ‘ফসল কাটার গল্প’।