প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিভাগভিত্তিক নিয়োগ যারা বুঝেননি তাদের জন্য। আগে কোন বিভাগে কোন স্কুলে শুন্যপদ থাকতো সে অনুযায়ী সবগুলো একত্র করে এরপর সার্কুলার হতো আর পরীক্ষা হতো জেলা পর্যায়ে। এখন সেটা হবে না নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কোন বিভাগে/জেলাতে যদি শুন্যপদ থাকে তবে সেটি দ্রুত পূরণের জন্য অন্যান্য বিভাগ/জেলার অপেক্ষা না করেই শুন্যপদের বিভাগ/জেলার সার্কুলার দিয়ে পরীক্ষা নিয়ে নিবে।
প্রাইমারির ২য় ধাপে রাজশাহী, ময়মনসিংহ, খুলনার এবং ৩য় ধাপে ঢাকা-চট্টগ্রামের সার্কুলারসহ সব মার্চেই প্রকাশিত হবে।
আর পড়ুনঃ
- সিলেট বিভাগ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
- বরিশাল বিভাগ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
- রংপুর বিভাগ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
প্রতিষ্ঠানঃ প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
- পদের নামঃ সহকারী শিক্ষক
- বিভাগঃ রংপুর, বরিশাল ও সিলেট
- আবেদন ফীঃ ২২০/- টাকা
- আবেদন শুরুঃ ১০ মার্চ ২০২৩
- আবেদনের লিংকঃ https://dpe.teletalk.com.bd/
- আবেদনের শেষ তারিখঃ ২৪ মার্চ ২০২৩
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ – রংপুর বরিশাল ও সিলেট
আরও পড়ুনঃ প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
বিভাগ ভিত্তিক প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতি ২০২৩
ধরেন, রংপুর, রাজশাহী তে শুন্যপদ আছে, ঢাকা, বরিশালে নাই, তখন শুধু রংপুর রাজশাহী বিভাগের জন্য সার্কুলার দিতে পারে। এখন থেকে প্রাথমিকের নিয়োগ পরীক্ষা হবে বিভাগীয় সেন্টারগুলোতে, জেলায় আর হবে না।
প্রাথমিক শিক্ষকদের জেলা-বিভাগে বদলির কাজ শুরু চলতি মাসে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের আন্তঃজেলা, আন্তঃবিভাগ ও আন্তঃসিটি করপোরেশনের মধ্যে বদলির কাজ চলতি মাসে শুরু হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ। তিনি বলেছেন, এজন্য সফটওয়্যারের কিছু কাজ করতে হবে।
কিন্তু প্রতি বছর অনেক শিক্ষক অবসরে চলে যান। ফলে কিছু জায়গায় শূন্যতা থাকে দীর্ঘ সময়। এজন্য আমরা বিভাগ ভিত্তিক, ক্লাস্টার ভিত্তিক নিয়োগ দেব, এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। দেখা গেল কিছু দিন পর পর হয়তো ঢাকা বিভাগ বা বরিশাল বিভাগে নিয়োগ দিতে পারবো।
আমরা তা শুরু করে দিচ্ছি। প্রাথমিক শিক্ষার উদ্যোগ ও অর্জন নিয়ে মঙ্গলবার সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা জানান। সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা ইতোমধ্যে উপজেলার মধ্যে বদলি শুরু করেছি। ২৫ হাজার শিক্ষকের বদলি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপের কার্যক্রমের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথে। সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ ছাড়াও অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।