এইচএসসি বাংলা ১ম পত্র সাজেশন ২০২২। ২০২২ সালের HSC পরীক্ষার্থীদের জন্য শুভ কামনা। তোমরা যারা এখনো বাংলা প্রথম পত্রের মান বণ্টন ও প্রশ্নের ধারা নিয়ে দ্বিধায় আছো তাদের জন্য।
১. প্রশ্নে যাই লেখা থাক না কেন তোমরা গদ্য, কবিতা, উপন্যাস, নাটক থেকে যেকোনো ৪টি সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর লিখবে । প্রশ্ন থাকবে ১১ টি। সময় ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট।
২. MCQ প্রশ্ন থাকবে ৩০ টি, উত্তর করবে যেকোনো ১৫টি। প্রশ্নে যাই লেখা থাক তোমরা যেকোনো ১৫ টি প্রশ্নের উত্তর করবে। সময় ২০ মিনিট ।
৩. যেহেতু প্রশ্ন আগে করা হয়েছে এবং নম্বর বিভাজন পরে করা হয়েছে তাই প্রশ্নে বিভাগ অনুযায়ী উত্তর লেখার নির্দেশনা থাকতে পারে বা ৩০ টি MCQ উত্তর করার নির্দেশনা থাকতে পারে। এজন্য বোর্ডের সময় ও নম্বর বিভাজন নির্দেশনা মেনে উত্তর লিখবে।
বোর্ডের সময় ও নম্বর বিভাজন নির্দেশিকা সংযুক্ত
এইচএসসি বাংলা ১ম পত্র সাজেশন ২০২২ পিডিএফ
বাংলা ১ম পত্র ক ও খ প্রশ্ন ও সমাধান ২০২২
HSC সাজেশন বাংলা ১ম পত্র লালসালু উপন্যাস থেকে ১০০ টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর
লালসালু ( MCQ কমন ৯০% প্রায় )
১। সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ জন্মগ্রহন করেন- চট্রগ্রামে।
২। সৈয়দ ওয়াল্লিউল্লাহর উপন্যাসটি ফরাসি ও ইংরেজী ভাষায় অনুদিত হয়- লালসালু ।
৩। সাংবাদিক হিসেবে- কর্মজীবন শুরু করেন সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ
৪। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ মৃত্যুবরণ করেন- ১৯৭১ খ্রিষ্ট্রাব্দ।
৫।বাংলাদেশের কথাসাহিত্যকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার পথিকৃৎ ছিলেন- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।
৬। ‘কাঁদো নদী কাঁদো’ উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়- ১৯৬৮ সালে।
৭। ‘নয়নচতারা’ গল্পগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়- ১৯৪৬ সালে।
৮।‘লালসালু’ উপন্যাস অনুযায়ী কী না হলে বিদেশে এক পাও চলে না- বদনা।
৯। নোয়াখালি অঞ্চলে শস্যের চেয়ে বেশি- টুপি।
১০। ‘কিন্তু দেশটা কেমন মরার দেশ’ – বলা হয়েছে- শস্যহীন বলে।
১১।মজিদের শারীরিক গড়ন-শীর্ণকায়।
১২। মোদাচ্ছের পীরের কবর আবিষ্কার করায় মজিদ উম্মোচিত হয়েছে- মিথ্যাচার চরিত্রে।
১৩। বিভিন্ন গ্রাম থেকে মহব্বতনগরে মানেুষ আসতে লাগে- মাজারে মানত করতে।
১৪। মজিদ ভয় দেখেছে- রহিমার চোখে।
১৫। দুদু মিঞার মুখে লজ্জার হাসি আসে –কলমা জানে না তাই।
১৬। মজিদের শক্তির মূল উৎস- মাজার।
১৭। মজিদের সঙ্গে গ্রামবাসীর যোগসূত্রকারী চরিত্র হিসেবে সাদৃশ্যপূর্ণ হল- রহিমার্ চরিত্রটি |
১৮। ঢেঙা বুড়োর হাতে মার খেয়ে হাসুনির মা গিয়েছিল- মজিদের বাড়িতে।
১৯। ঝড় এলে হাসুনির মায়ের অভ্যাস ছিল- হৈ চৈ করা।
২০। মজিদ হাসুনির মার কাছ থেকে চেয়েছিল- তামাক।
২১। মহিদ হাসুনির মাকে শাড়ি কিনে দিয়েছিল- বেগুনি রঙ্গের।
২২। মজিদের গড়া মাজারে লোকজনের আসা কমে যায়- অন্য পীরদের আধিপত্য।
২৩।‘পাথর এবার হঠাৎ নড়ে’।– পাথর বলতে বোঝানো হয়েছে- মজিদকে।
২৪। আমেনা বিবি তার স্বামীকে পানিপড়া আনতে বলেছিল – মা হওয়ার আশায়।
২৫। মজিদের মহব্বতনগর গ্রামে প্রবেশটা ছিল- নাটকীয়।
২৬। জমিলা আমাদের সমাজব্যবস্থার যে অসংগতির শিকার- বাল্যবিবাহ।
২৭। খোদার অন্যায়ের বিরুদ্ধে মাজারে খ্যাংটা বুড়ি নালিশ করেছিল- ছেলের মৃত্যুতে।
২৮।‘লালসালু’ উপন্যাসে যে পাড়ার উৎসবের কথা বর্ণিত আছে-ডোমপাড়া।
২৯। যার বিলাপ শুনে জমিলার মন খারাপ হয়েছিল- খ্যাংটা বুড়ির।
৩০।মজিদের বাড়িতে জিকিরের জন্য যে শিরনি রান্না চলছিল তার তদারকির দায়িত্ব ছিল- রহিমা ও জমিলার |
৩১। জিকির করতে করতে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিল- আমেনা বিবি।
৩২। এশার নামাজ পড়ে মজিদ মাজারে কিসের আওয়াজ শুনেছিল বলে প্রকাশ করে- সিংহের।
৩৩। মজিদের মুখে থুথু ফেলেছিল- জমিলা।
৩৪। ‘লালসালু’ উপন্যাসে চৌকাঠে বসলে ঘরে কী আসে বলে উল্লেখ্য রয়েছে- বালা।
৩৫। সহজ প্রাণধর্মের উজ্জ্বল প্রতীক -জমিলা।
৩৬। গ্রামবাসীর অন্তর জর্জরিত হয়ে ওঠে – অনুশোচনায়।
৩৭। মজিদের শক্তি প্রতিফলিত হয়- গ্রামবাসীর ওপর।
৩৮। বুড়ো, হাসুনির মাকে বেধড়ক প্রহার করে- ঘরের কথা মজিদকে বলায়।
৩৯। মজিদকে শিকড়গাড়া বৃক্ষ করতে সক্রিয় ছিল- ধর্ম।
৪০। মজিদ মোনাজাতের ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে ছিল- মতিগঞ্জের সড়কের ওপর ।
৪১। আমেনা বিবির প্রতি মজিদের যে দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ পেয়েছে- লালসা।
৪২। খালেক ব্যাপারীর সামনে বসে কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করে- ধলা মিঞা।
৪৩। শত্রুর আভাস পাওয়া হরিণের চোখের মতোই সতর্ক হয়ে ওঠে – জমিলার চোখ ।
৪৪। ‘লালসালু’ উপন্যাসে মজিদের মুখে জমিলার থুথু নিক্ষেপে প্রকাশ পেয়েছে- ক্রোধ।
৪৫। মজিদ পূর্বে যেখানে বাস করত- গারো পাহাড়ে।
৪৬। মজিদের দুদু মিয়াকে শাসনের মধ্যে নিহিত- আধিপত্য বিস্তার।
৪৭। রহিমার কাছে নিজের মৃত্যু কামনা করে- জমিলা।
৪৮। প্রথম যৌবনে মজিদ যেমন বৌ এর স্বপ্ন দেখতো-জমিলার মতো।
৪৯। ঢেঙ্গা বুড়োর বিচারে মজিদ যে সূরা পাঠ করেছিল- সূরা আন-নূর।
৫০। ‘ বতর’ শব্দের অর্থ- ফসল কাটার উপযুক্ত সময়।
৫১। ‘ওনারে কইবেন, আমার যেন মওত হয়।’ আর্জিটি করেছিল- হাসুনির মা।
৫২। মাঠের ধান নষ্ট হয়ে যায়- শিলা বৃষ্টি হলে।
৫৩। ‘শস্যের চেয়ে টুটি বেশি, ধর্মের আগাছা বেশি’ বলতে বোঝানো হয়েছে- ধর্মীয় গোঁড়ামী।
৫৪। গ্রামের লোকেরা যেন রহিমারই- অন্য সংস্করণ।
৫৫। বিশ্বাসের পাথরে যেন- খোদাই করা চোখ।
৫৬। ঘরের ম্লান আলোয় কবরের সেই অনাবৃত অংশটা – মৃত মানুষের খোলা চোখের মতো দেখায়।
৫৭। আমেনা বিবির বিয়ে হয়েছিল – ১৩ বছর বয়সে।
৫৮। মোনাজাত শেষে মজিদ পা ফেলছিল – উত্তর দিকে।
৫৯। আমেনা বিবি ও রহিমার মধ্যে মিল রয়েছে – নিঃসন্তানের দিকটা।
৬০। ঘুমকাতুরে- জমিলা।
৬১। খালেক ব্যাপারীর মতে আক্কাস দাড়ি রাখেনি- ইংরেজি পড়েছে বলে।
৬২। গ্রামে হিড়িত পড়েছে- মসজিদ স্থাপনের।
৬৩। আমেনা বিবির আনন্দ আর সুখের নিশানা- থোতা মুখের তালগাছ।
৬৪। আওয়ালপুরের পীরের মধ্যে প্রকাশ পেয়েছে- ধর্মব্যবসা।
৬৫।আওয়ালপুরের পীর আছরের সময় যে নামাজ পেয়েছে- জোহর।
৬৬। মজিদ হাসপাতালে গিয়েছিল- সমবেদনা প্রকাশ করতে।
৬৭। আওয়ালপুরের পীরের প্রতি আমেনার প্রকাশ পেয়েছে- অন্ধবিশ্বাস।
৬৮। খালেক ব্যাপারি সঙ্গে ধলা মিয়ার সম্পর্ক ছিল- শ্যালক।
৬৯। ধলা মিয়াকে ব্যাপারী আওয়ালপুরে যেতে বলেছিল- পানিপড়া আনতে।
৭০। ধলা মিয়ার দেবংশি তেঁতুল গাছকে ভয় পাওয়ার মধ্যে প্রকাশ পেয়েছে – কুসংস্কার বিশ্বাস।
৭১। মজিদ বারবার ধলা মিয়াকে আওয়ালপুরে যেতে বলায় প্রকাশ পেয়েছে- দৃঢ়তা।
৭২। আওয়ালপুরের পীরকে মজিদ আখ্যা দিয়েছে – ইবলিশ।
৭৩। খালেক ব্যাপারী মজিদকে ভায় পায় -ধর্মভীতির কারণে।
৭৪। ‘আমেনা’ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য- নিঃসন্তান।
৭৫। ঢেঙ্গা বুড়োর স্ত্রীর জানাজা পাড়ানোর কথা ছিল- মোল্লা শেখের।
৭৬। “তানি যে খোদার মানুষ” উক্তিটি হল – রহিমার।
৭৭। উঠানোর পথটুকু পাড়ি দিতে আমেনা বিবি পরিপ্রান্ত বোধ করে- অসুস্থাতায়।
৭৮। আমেনা বিবি মজিদের কাছে চড়ে গিয়েছিল- পালকি।
৭৯। আমেনা বিবিকে পালকি থেকে নামিয়ে মজিদ যেতে বলেছিলেন- মাজারে।
৮০। মজিদ বার বার আমেনা বিবির দিকে আড়চোখে তাকাচ্ছিল- রূপের মোহে।
৮১। মজিদের সামনে খালেক ব্যাপারী অসহায় – ধর্মভীতির কারণে।
৮২। আমেনা বিবি মাজারে পাক শুরু করেছিল- ডান দিক থেকে।
৮৩। রহিমা মাজারে আমেনা বিবির দৃশ্যগুলো দেখেছিল- বেড়ার ফুটো দিয়ে।
৮৪। আমেনা বিবি মাজারের মধ্যে মূর্ছা গিয়েছিল- শারীরিক দুর্বলতায়।
৮৫। খালেক ব্যাপারীর গলায় শিশুর ভাব আসে- সন্দেহে।
৮৬। আমেনা বিবির ক্ষেত্রে প্রজোয্য- স্বামীভীরু।
৮৭। যে গাছ দেখে আমেনা বিবি বুঝত যে স্বামীর বাড়িতে পৌছেছে- তালগাছ।
৮৮।মোদাব্বের মিয়ার ছেলের নাম- আক্কাস।
৮৯। মজিদ আক্কাসকে দমাতে চাওয়ায় তার চরিত্রে উম্মোচিত হয়েছে- শোষণ।
৯০। ‘পুলক’ শব্দের অর্থ- আনন্দ।
৯১।“বেত্তমিজের মতো কথা কইস না” উক্তিটি যার সম্পর্কে করা হয়েছিল- আক্কাস।
৯২।মহব্বতনগর গ্রামের বড় মসজিদ নির্মাণে বারো আনা ব্যয় বহন করতে চেয়েছিল – খালেক ব্যাপারী।
৯৩। মহব্বতনগর গ্রামে মসজিদ নির্মাণে তদারকিতে ছিল- মজিদ।
৯৪। সচ্ছলতায় শিকড়গাড়া বৃক্ষ ছিল- মজিদ।
৯৫। মজিদের যশ, খ্যাতির উৎস –পুরনো কবরটি।
৯৬। মজিদের নিঃসঙ্গবোধের কারণ- নিঃসন্তান হওয়ায়।
৯৭। যার বিলাপে জমিলার মন খারাপ হয়েছিল- খ্যাংটা বুড়ির।
৯৮। রহিমা পোষ্য রাখতে চায়- হাসুনিকে।
৯৯। “মজিদের মনে কিন্তু অন্য কথা ঘোরে” এখানে অন্য কথা বলতে বোঝানো হয়েছে- দ্বিতীয় বিয়ে।
১০০। ‘লালসালু’ উপন্যাসের মূল বিষয়বস্তু- গ্রামীণ জীবন, কুসংস্কার ও গোঁড়ামি