যে কারণে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড দাবী নয়, অধিকার –
▶মাধ্যমিকের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ যোগ্যতাঃ স্নাতক সমমান – ১০ম গ্রেড ৷
▶পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর পদে নিয়োগ যোগ্যতাঃ স্নাতক সমমান- ১০ম গ্রেড ৷
▶নার্সদের নিয়োগ পদে যোগ্যতাঃ এসএসসি/এইচএসসি ( ডিপ্লোমা ইন নার্সিং) – ১০ম গ্রেড ৷
▶উপ সহকারি কৃষি অফিসার পদে নিয়োগ যোগ্যতাঃ এস এস সি (৩/৪ বছর কৃষি ডিপ্লোমা) – ১০ম গ্রেড ৷
▶ইউনিয়ন সচিব পদে নিয়োগ যোগ্যতা আগে ছিল এইচ এস সি বর্তমানে স্নাতক সমমান – ১০ম গ্রেড ৷
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদে নিয়োগ যোগ্যতাঃ স্নাতক সমমান – ১০ম গ্রেড ৷
▶এছাড়া একই সিলেবাস, একই কারিকুলাম ও একই শিক্ষার্থী নিয়ে পি টি আই সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ যোগ্যতাঃ স্নাতক (২য় শ্রেণি) ,দেড় বছরের ডিপ্লোমা ইন এডুকেশন (ডিপিএড) -১০ম গ্রেড ৷
▶প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক (২য় বিভাগ) সমমান হলেও ১০ম গ্রেড পেতে শুধুমাত্র আমলাতান্ত্রিক প্রতিবন্ধকতা ৷
⏩প্রাথমিক শিক্ষকরা কোমলমতি শিশুদের উন্নত জীবনের স্বপ্ন দর্শনে উদ্বুদ্ধ করেন ৷ পড়াশুনা শেষ করে মহৎ পেশায় নতুন নিয়োগ পাওয়া একজন সহকারী শিক্ষক ১৩ তম গ্রেডে বেতন পায় ১১০০০/- স্কেলে
(১১০০০+৪৯৫০+১৫০০+২০০) মোট ১৭৬৫০/- টাকা। তবে কল্যাণ তহবিল ও স্ট্যাম্প কর্তন (১৫০+১০) = ১৬০/- টাকা বাদে ১৭৪৯০/- উত্তোলন করতে পারে।
⏩মাসিক এ বেতনে সংকুলান না হলে অনেক ক্ষেত্রে ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে হতাশা ও মনোকষ্ট নিয়ে যাপিত জীবন অতিবাহিত করছে ৷ আর এ কারণেই মেধাবীরা এ পেশায় আসছে না, ছুটছে অন্য পেশায় ৷
⏩সে জন্য আসুন সবাই আমরা একতাবদ্ধ হয়ে ১০ম গ্রেড, আমাদের অধিকার আদায়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করি ৷
কপিঃ Abdul Kasem Mukul