২০১৯ সালের ১৫-১৬ সেশনের অনার্স ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের আর্তনাদ।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিনীত নিবেদন এই যে,আমরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অবহেলিত শেষ বর্ষের ছাত্র-ছাত্রী।
আপনি জেনে অবগত হবেন যে, [ একই বিষয় প্রথম সিরিয়ালের ২০-২৫ টি কলেজে অটোমেটিক ফেইল ] জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলাফল, ধ্বংসস্তুপে ক্যারিয়ারঃ ঈদের আগের রাতে প্রকাশিত হয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মান শেষ বর্ষের ফল।
২৮% ফেইল করে। করোনা পরিস্থিতি তে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অনেক ভোগান্তিতে পড়েছিল। ২০১৯ এ পরীক্ষা শুরু হয়ে ২০২১ এ শেষ হয়। দীর্ঘ বিরতিতে থেকে পড়াশোনা থেকে বিরত থাকায় এবং মহামারীর এই বিপর্যস্ত পরিস্থিতিতে লড়াই করে টিকে থাকা শিক্ষার্থীদের অনেক মানসিক চাপ নিয়ে পরীক্ষায় অংশ নিতে হয়৷
৪ বছরের কোর্স ৬ বছর সময় নেওয়ায় চাকরির বয়স কমে যাচ্ছে, অনেকেই পরিবারের বোঝা হয়ে দাড়িয়েছে। হতাশাগ্রস্ত শিক্ষার্থীদের অনেকেই আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে। এমতাবস্থায় শিক্ষামন্ত্রনালয়ের সহায়ক পূর্ণ সিদ্ধান্ত কাম্য ছিল।
কিন্তু বিপুল সংখ্যক ফেইল আসায় ধ্বংস হয়ে গেল অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন। অনেকেই ভাল পরীক্ষা দিয়েও ফেইল করেছে। (একই বিষয় ১০০% ভাল হওয়া সত্ত্বেও একটা বিষয় প্রায় সকল কলেজে (ফেইল F আসছে)।
সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করছি, একটা পেপারের জন্য ২ বছর আটকে রেখে একটা পুরো পরিবারের উপর এই বিষাক্ত কালো ছাপ থেকে উদ্ধার করতে যেন সহায়ক কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। করোনা পরিস্থিতি এবং চাকরির বয়স সীমা বিবেচনায় এনে ২৮% শিক্ষার্থীদের অটোপ্রমোশন এর দাবি জানাচ্ছি।
নিবেদক
৪র্থ বর্ষের সকল ছাত্র-ছাত্রী
২০১৪-২০১৫ সেশন
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
[ফেসবুক এবং দেশ রুপান্তর পত্রিকা থেকে সংগ্রহিত]
খুব সহজে নিজ শহরে চাকরি খুঁজতে সম্ভব এপস ডাউনলোড করুন!