অনার্স অধ্যয়নরত অবস্থায় যা যা গুছিয়ে রাখবেন…..

আপনার ব্যবহৃত সিমটি যদি আপনার নামে না থেকে অন্যের নামে থাকে তবে আপনার NID হওয়া মাত্রই তা নিজের নামে করে নিবেন।
সাথে মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট গুলো।
কারন যার নামে সিম সে যদি মিসিং থাকে এবং একাউন্টে টাকা পয়সা / কোনো ওটিপি সিস্টেম এক্টিভ থাকে তহলে আপনি আর তা ফিরে পাচ্ছেন না।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত অবস্থায় যা জানা জরুরি

নিজের শিক্ষা সনদ,এন আই ডি, জন্মসনদ, অনার্স সহ যাবতীয় কাগজে আপনার নাম এক ও অভিন্ন থাকতে হবে। যদি না থাকে তাহলে করাই নিবেন। অনার্স শেষে এসব করাতে গেলে আপনার চোখের সামন থেকে সুযোগ চলে যাবে আপনি চেয়ে থাকবেন আর অপেক্ষাই করে যাবেন। উদাহরণ: ২২সালে সরকারি স্কুলে ভর্তির সময় বাচ্চার নামের বানান জনিত ভূলের কারনে অনেকে ভর্তি হতে পারে নাই। বাবা মায়ের আইডিতে কি আছে সেটা দেখার বিষয় না

।

কারো পক্ষে নিজের কাগজ পত্র সাথে নিয়া ঘুরা পসিবল না। তাই নিজের ও পরিবারে N I D, জন্মসনদের ছবি তুলে / স্ক্যান করে রাখেন। হেবি কাজে লাগবে।

দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম বুঝে না তেমনি সময় থাকতে জাতীয়র পোলাপান। রেজি:কার্ড হারাই ফেলায়

। একটা স্ক্যান করে রাখলে যত খুশি প্রিন্ট দেয়া যায়। ওটা নাকি কাজে লাগে না

। আপনি অধ্যয়নরত এই মর্মে কোথাও আবেদন করলে আপনাকে মূলকপি দেখাতে। ওহ বিসিএসের ভাইভা, বার কাউন্সিলের ভাইভা সহ বেশির ভাগ চাকরীর ভাইভাতে মূলকপি দেখাতে হয় আর ফটোকপি সত্যায়িত করতে হয় ওহ হ্যা সত্যায়িত করতেও মূলকপি দেখাতে হয়

। যদি পড়ালেখা শেষ করে নিজের কিসু করেন তাহলে ওটা আর লাগবে না

।

“এটায় ভূল ওটায় ভূল, আরে বেটা কি বলিস! আমারো সেইম এগুলা কখনো লাগে না। এগুলা কে ধরে

।”
হ্যাই ব্রো! একটা পাসপোর্টের আবেদন করে ঘুরে আসো

। সমস্যা হয় কি না বুঝবা

পারলে ভিসা অফিসে যাদের ভূল জনিত করনে ভিসা আটকে আছে তাদের জিজ্ঞাস করে আসে ব্রো