আপডেটঃ ৪ মে ২০২০
আজকে ২৮ মে প্রকাশিত নোটিশ, আরও বিস্তারিত জানতে সরকারি ওয়েবসাইট www.mopa.gov.bd ভিজিট করুন।
৩১ মের পর থাকছে না সাধারণ ছুটি, ১৫ জুন পর্যন্ত নানা নির্দেশনাসহ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে পারবে গণপরিবহন, লঞ্চ, ট্রেন ও উড়োজাহাজ; বিকেল ৪টার পর দোকানপাট, বাজার বন্ধ।
সীমিত পরিসরে খোলা রাখা যাবে সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যবিধি মানা না হলে কঠোর ব্যবস্থা।
এক জেলা থেকে আরেক জেলায় চলাচল কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের নির্দেশ।
সুত্রঃ independent24.tv
পূর্বের নোটিশসমূহ
আপডেটঃ ২৭ এপ্রিল ২০২০
পরিস্থিতি না বদলালে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ: প্রধানমন্ত্রী
করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্কুল-কলেজসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (২৭ এপ্রিল) সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে রাজশাহী বিভাগের আটটি জেলা (বগুড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জয়পুরহাট, নওগাঁ, নাটোর, পাবনা, রাজশাহী এবং সিরাজগঞ্জ) এর সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের সূচনা বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, স্কুলসহ আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একটাও খুলবে না। অন্তত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্কুল-কলেজ সবকিছু বন্ধ থাকবে। দেখা যাক করোনাভাইরাস কী হয়। যখন এটা থামবে তখন আমরা খুলবো।
আপডেটঃ ২৩ এপ্রিল ২০২০
দেশব্যাপী করোনা ভাইরাস রোগ (কোভিড-১৯) এর সংক্রমণ মোকাবেলা এবং এর ব্যাপক বিস্তার রোধকল্পে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ৫ মে ২০২০ পর্যন্ত সাধারণ ছু্টি বর্ধিতকরণ।
করোনাভাইরাসের কারণে প্রথম দফায় ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি দেওয়া হয়েছিল। এরপর ছুটি বাড়িয়ে তা ১১ এপ্রিল করা হয়। ছুটি তৃতীয় দফা বাড়িয়ে করা হয় ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত। এরপর চতুর্থ দফায় ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি বাড়ানো হয়। এবার পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে পঞ্চম দফায় ছুটি বাড়ল।
পূর্বের নোটিশ
Update 10 April 2020
সাধারণ ছুটি ও নিয়ন্ত্রিত চলাচলের মেয়াদ ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
সূত্রঃ বিটিভি।
পূর্বের নোটিশ
Update of 05 april 2020 mopa.gov.bd
পূর্বের আপডেট
বাড়লো সাধারণ ছুটি, ১১ এপ্রিল পর্যন্ত অফিস বন্ধ: প্রজ্ঞাপন জারি।
১৪ এপ্রিল ১লা বৈশাখের সব অনুষ্ঠান বাতিল: প্রজ্ঞাপন।
করোনাভাইরাসের কারণে সাধারণ ছুটির মেয়াদ ৯ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। তবে এতে বলা হয়েছে, ১০ ও ১১ এপ্রিল (শুক্র ও শনিবার) সাপ্তাহিক ছুটিও এর সঙ্গে যুক্ত থাকে। এর মানে হলো ১১ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি।
মানুষের জীবন-জীবিকার স্বার্থে রিকশা-ভ্যানসহ যানবাহন, রেল, বাস পর্যায়ক্রমে চালু করা হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
আজ বুধবার এই প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়েছে, জরুরি সেবার ( বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, ফায়ার সার্ভিস, পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট) ক্ষেত্রে এই ব্যবস্থা প্রযোজ্য হবে না। এ ছাড়া কৃষি পণ্য, সার, কীটনাশক, খাদ্য, শিল্প পণ্য, চিকিৎসা সরঞ্জামাদি, জরুরি ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য পরিবহন এবং কাঁচাবাজার, খাবার, ওষুধের দোকান, ও হাসপাতাল এই ছুটির মধ্যে পড়বে না। জরুরি প্রয়োজনে অফিসগুলো খোলা রাখা যাবে। প্রয়োজনে ওষুধশিল্প, উৎপাদন ও রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানা চালু রাখতে পারবে।
এ ছাড়া মানুষের প্রয়োজন বিবেচনায় ছুটিকালীন বাংলাদেশ ব্যাংক সীমিত আকারে ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু রাখার বিষয়ে নির্দেশনা দেবে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, বিভাগীয় কমিশনার এবং জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছুটির মেয়াদ ৯ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানোর কথা বলেছিলেন।
এর আগে ২৩ মার্চ সরকার ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করে। সেটির ধারাবাহিকতায় এখন ছুটি বাড়ল।
পূর্বের তথ্য
স্কুল-কলেজ, মাদরাসাসহ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রিসভা। আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। আজ ১৬ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। একাধিক সূত্র দৈনিক শিক্ষাডটকমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
দুপুর একটায় শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে সাংবাদিকদের বিফ্রিং করবেন।
এদিকে আজ সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
এর আগে রোববার (১৫ মার্চ) দুপুরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হবে কিনা সেই সিদ্ধান্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে শুধু পরামর্শ দিয়েছে।