15 তম শিক্ষক নিবন্ধনের যারা এপ্লিকেন্ট কপি হারিয়ে ফেলেছিলেন বা ডাউনলোড করা ছিলো না। এনটিআরসিএ তাদের জন্য সীমিত সময়ের জন্য সুযোগ প্রদান করেছে। আপনারা যারা লিখিত পরীক্ষার পূর্বে এপ্লিকেন্ট কপি পাচ্ছিলেন না তারা অতি দ্রুত এপ্লিকেন্ট কপি ডাউনলোড করে নিন। এর জন্য প্রয়োজন হবে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড। যাদের ইউজার আইডি পাসওয়ার্ড নেই তারা ইউজার আইডি রিকভার এবং পাসওয়ার্ড রিকভার করতে পারবেন খুব সহজে।
১৫তম নিবন্ধনের এপ্লিকেন্টস কপি ডাউনলোড করতে এখানে যান..
নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন। তারপর ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে সাবমিট দিন।
যারা বুঝতে পারছেন না কিভাবে ১৫ তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষার জন্য আবেদন পত্র পাঠাবেন, তাদের জন্য আমি আমার আজকের অভিজ্ঞতা বলছি। যা যা পাঠাবেনঃ
১. অ্যাপ্লিক্যান্ট কপি
২. সকল সনদপত্র যেগুলো আবেদনে উল্লেখ করেছিলেন
৩. সকল মার্কসিট যেগুলো আবেদনে উল্লেখ করেছিলেন
৪. নাগরিক সনদ
৫. ভোটার আইডি বা জন্ম নিবন্ধন যেটা উল্লেখ করেছিলেন
৬. প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অন্যান্য কাগজপত্র
১ নম্বরের অ্যাপ্লিক্যান্ট কপি কালার প্রিন্ট করেছি, এটা সত্যায়িত চায়নি NTRCA, তাই সত্যায়িত করিনি। এরপর ২ হতে ৫ নম্বর পর্যন্ত সকল কাগজপত্র ফটোকপি করেছি, এরপর সত্যায়িত করেছি। সত্যায়িত প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা কতৃক হতে হবে, NTRCA এর নির্দেশ। সত্যায়িত করাটা কেনো দরকার সেটা আমার বোধগম্য হয়না।
১৫ তম শিক্ষক নিবন্ধনের অ্যাপ্লিক্যান্ট কপি ডাউনলোড করা যাচ্ছে। আর নাগরিক সনদ আপনার পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন থেকে দেয়। আমারটা পৌরসভা থেকে নিয়েছি, খুব কোনো কঠিন কাজ না। আধাঘন্টার মধ্যেই হয়ে যায়।
এরপর একটা খাকি কালারের খাম কিনে সেটাতে ঠিকানা প্রিন্ট করেছি। এটা হাতে লেখলেই চলে, আমার নিজস্ব প্রিন্টার আছে বলে করেছি, করতেই হবে বিষয়টা এরকম না। খামের বাম দিকে আপনার ঠিকানা লিখবেন। ডানদিকে প্রাপকের ঠিকানা (ঢাকা জি.পি.ও বক্স নম্বর – ১০৩, ঢাকা – ১০০০) লিখবেন। খামের উপরে টাইটেল হিসাবে লিখবেন “পঞ্চদশ শিক্ষক নিবন্ধন ২০১৫ এর আবেদনপত্র” এবং আপনার আপনার পদের নাম ও সাবজেক্টের নাম লিখবেন।
এরপর পোস্ট অফিসে গিয়ে ১০ টাকার স্ট্যাম্প মারবেন। এর পর জমা দিবেন ব্যাস কাজ শেষ।