জান্নাতুল ফেরদৌসী এর সাফল্যের ধারাবাহিকতা।
কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের গণিত বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী জান্নাতুল ফেরদৌসী প্রথম বর্ষ অনার্স পরীক্ষায় তার অর্জন 3.96 out of 4 (স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস এ প্লাস আসেনি)।
এবার দ্বিতীয় বর্ষ অনার্স পরীক্ষার ফলাফলে তার অর্জন সকল বিষয়ে এ প্লাস অর্থাৎ 4 এর মধ্যে 4।
বি.দ্র. মোছা. জান্নাতুল ফেরদৌসী, অর্থনৈতিক সংকটের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও ভর্তি হতে না পারা এই অসম্ভব মেধাবী।মেয়েটির জন্য আমি খুবই গর্বিত। দারিদ্র্যের সাথে প্রতিনিয়ত নিরন্তর সংগ্রামে টিকে থাকা, এই জিনিয়াসের সাফল্যের পিছনে যারা আন্তরিকতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন, তাদেরকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাই না। যে কয়েক জনের নাম উল্লেখ না করলেই নয় তাদের মধ্যে আছেন কাজী শফিকুর রহমান শফিক স্যার এবং উজ্জল সাহা স্যার। এই জীবন সংগ্রামীর উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে যারা এগিয়ে আসতে চান তারা আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন (ফজলুল হক স্যারের সাথে)।
এই লেখাটি ফজলুল হক স্যারের টাইমলাইন থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।
মন্তব্যঃ [ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থী একটি অভিযোগ যে খাতা সঠিক মূল্যায়ন হয় না কিন্তু আসলে ব্যাপারটা এমন নয়। ভালো লিখলে ভালো ফলাফল অর্জন করা সম্ভব। হাতের লেখা হিজিবিজি করে লিখে অর্থাৎ পড়ার মত নয়। এমন লিখলে তো ভালো নাম্বার আশা করা যায় না। তাছাড়া যথাযথ উত্তর না দিলে তো নাম্বার আশা করা বোকামি। কারণ প্রশ্ন একটা কিন্তু ঘুরিয়ে উত্তর আরেক।]